খুব খারাপ লাগছে।আমার অন্তরের অতীব গোপন এবং গভীরতম অংশে এখন নিসীম এক বেদনা! একটু একা হতেই পারলেই দুচোখ ভরে আসে অশ্র“তে। আমার জীবন কেন এমন হলো? আমার জীবনের প্রতিটি পলেই যেন পাপের পলেস্তারা। কেন এমন হলো। কেন এতো কিছুর পরও আমি কারও মনের ভিতর যায়গা করে নিতে পারি না। আর পেলেও তা স্থির হয় না কেন? মানুষকে টানবারমতো কোনও যোগ্যতাই আমার নেই, কেন নেই? প্রতিভা দিয়ে আল্লাহ যাদের সৃষ্টি করেছেন আমি কেন তাদের একজন হতে পারিনি?রাত এখন ১টা ৩৫! “কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম, আযানের সুর মাঝেও শুনেছি ও নাম আমি...ও নাম শুনেছি আমি আমার হৃদয়ে হে রাসূল নবিজী তোমায়...”গানটা বাজছে। অঝোর ধারার কান্নাটাকে বাধ মানাতে পারি না। কেন ? কেন আমি সেই প্রিয় মানুষটিকে ভালোবেসে পারিনি জীবনটাকে সাজাতে? এতো শহীদের কাহিনী শোনা, গান, বক্তৃতা, শোনা সব কেন এমনভাবে হারিয়ে গেলো আমার মাঝ থেকে? আমি কি তবে মোহরমারা শয়তান! যে আর কোনওদিন সুপথে ফিরবে না!ব্যথিত মানবতা খুঁজে ফেরে হায়হে রাসুল নবিজী তোমায়...আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম...
আমার অন্তরের সববেদনা আজ খুঁজে ফেরে সেই মানবরূপী মহাত্মাকে। যার ছায়াস্পর্শে এসে বড় বড় কাফিরেরা হলো বিনয়ী মুসলিম। শাহানশাহ রাজাধিরাজরা হলো অনুগত। ফুল পাখি নদীর পানি চাঁদের আলো, সূর্যছায়া সেবিত যাকে সে মানুষটি আজ নেই। আছে তার অনুগত কিছু বান্দাহ! যাদের মুখপানে চাইলে মনেপড়ে তাঁকে। এই মানুষটি যদি হয় এমন আপন আমার নবিজী তবে কেমন ছিলেন? তার খেতে বসা তার কথা তার অন্তরছোঁয়া গানের বাণী শুনে মনে হয় নবিজীকে চোখে দেখিনি, এইবুঝি তার ছাঁয়া!! ইচ্ছে করে সবটুকু শ্রদ্ধা ঢেলে দিয়ে সমর্পণ করি নিজেকে। কিন্তু আমি জানি আমার সে যোগ্যতাও নেই। মানুষ কেবল আমাকে ভুল বুঝতেই শিখেছ্।ে মানুষ আমাকে নিষ্ঠুর বলে। কেন বলে? আমি প্রায় প্রতিরাতে কাঁদতে কাঁদতে জেগে উঠি! কেন উঠি? এতো অনুশোচনার পরও সঠিক পথটি কেন আমি পাই না?কেন বারবার পঙ্কিলতা আমাকে জড়িয়ে রাখে? কেন এতো পাপ করতে ইচ্ছে করে? কেন ইচ্ছে করে স্বেচ্ছামৃত্যু পেতে? কেন জীবনের প্রতি এতো অনীহা?আল্লাহর কসম নবিজীকে ভালোবাসারমতো তৃপ্তি আর নেই কিছুতেই।সীরাতে সরওয়ারে আলম পড়তে পড়তে প্রতিটি মানুষ কেঁদে ফেলবে। যখন নবিজীকে মাটির নীচে রাখা হলো এই অংশটি যতোবার মনে পড়েছে খাঁখা করে উঠেছে বুক! উম্মতকে এতো গভীরভাবে ভালোবাসার পরও এই অকৃতজ্ঞ উম্মতেরা তার পথ ছেড়ে বিপথে যায়!হযরত আলী রাঃ আংটি পড়ে যাওয়ার অজুহাতে নবিজীকে শেষপর্যন্ত ছৃয়ে দেখেছে। কতো গভীর ছিল তাদের বন্ধন! একই নবীর উম্মত হয়ে আমরা কী হলাম?ওনামের সুর তুলে শুধু আমি চাই হে রাসুল নবিজী তোমায়... আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম....আযানেরও সুর মাঝে শুনেছি ও নাম...
আমার ভেতরের লুকিয়ে থাকা হীনম্মন্যতার যন্ত্রণা সারাণ আমাকে তাড়িয়ে ফেরে। কেন আমি এমন হলাম না অমন হতে পারলাম না। কেন অমুকের মতো সুন্দর গলা আল্লাহ আমাকে দিল না, কেন অমুকের মতো সম্মান জনপ্রিয়তা মূল্য আল্লাহ আমায় দিল না? এসব চিন্তায়, কষ্টে, হীনম্মন্যতায় আমি যে কী হতে চলেছি! কোথাও যদি এতটুকু অ্যাপ্রিশিয়েট পেতাম! যদি এমফিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার হয়ে, যদি ব্যাপক হিট কোনও অনুষ্ঠান করে মনজু ভাইকে দেখাতে পারতাম যে তারা আমাকে যতোটা ছোট অযোগ্য মূল্যহীন ভাবছে আমি ততটা মূল্যহীন নই। আমিও পারি কিছু করতে! যদি পারতাম তা প্রমাণ করতে! তাহলে প্রভূর কাছে আমার আর কোনও অভিযোগ থাকত না।
এইমাত্র আবিষ্কার করলাম আমার সব কষ্টের কারণ মনজু ভাই!সে আমাকে অনেক বড় করে ভেবেছিল হয়ত্ যখন লুফর-টুরা আমার নামে নেগেটিভ কথা বলত, তিনি কষ্ট পেতেন। আবিষ্কার করতে চেয়েছিলেন আমার মাঝেও এক্সকুসিভ কিছু। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন এবং ব্যর্থ হয়েছেন আমারই কারণে। আমি সত্যিই একটা অথর্ব! এখন মনজু ভাই আর আমাকে ভালোবাসে না। সে বিরক্ত ভীষণ আমার পারফর্মেন্সে! আরও একজন ব্যক্তি হতাশ! আমার ভূমিকায়। মাহবুব স্যার। আর কেউ কেউ আছে ভাণ করে আন্তরিকতার। “আমি অমুকের েেত্র আন্তরিক কিন্তু ছেলেটা অলস, অফিসে ঠিকমত আসে না। কোনও কাজ দিয়ে কোনও সুফল পাওয়া যায় না। এই ছেলেটাকে দয়া করাটাই আপনার ভুল হয়েছে মনজু ভাই।” আরেকজন আছে কৃত্রিম বিনয়ের মাধ্যমে নিজেকে ছোটকরে বলে আবার নিজেকেই ফুটিয়ে তোলে এবং অন্যকে খাটো করে চরমভাবে। সে কাউকে বাঁশ দিতে চাইলে তার প্রশংসা করে একগাদা তারপর এককলসী দুধের মধ্যে একফোঁটা চনা ঢেলে পুরো দুধটাই নষ্ট করে ফেলে। এটাই তার হিংস্র আনন্দ! একজন মানুষ চরম হিংসুক। সারণই সে কারও না কারও ভুল পায়। ছেলেগুলো যে খেঁটে মরে এই কথা সে কোনওদিনও বলবে না। তবে বলবে যখন কাউকে খারাপের শেষসীমায় পাঠাতে হবে তখন আর বাকীদের প্রশংসা করে সেই একজনকে এমনভাবে বীতশ্রদ্ধ করে তুলবে যে তার সম্বন্ধে সুধারণাপোষণকারীরা নিজের বোকামির জন্য লজ্জিত বোধ করবে। এমন দুজন মানুষের মাঝখানে পড়ে চিড়েচ্যাপ্টা হয়ে গেছি একথা যেমন সত্য তেমনি সত্য আমার ইগো প্রবলেমটা। আমার জেদ। আমার ভয়, সঙ্কোচ! হীনম্মন্যতা না পারার আফসোস এবং ােভ। আমি প্রতিনিয়ত ভাবি আমার অবস্থান কতো সামান্য। আর সবচে বেশি কষ্ট পাই যখন মনে হয় ;আজ মাইনে পেয়েও কতো বেশি অপ্রয়োজনীয় আমি! তখনই স্রষ্টার প্রতি চু আদ্র হয়Ñ হে আল্লাহ এমন অপ্রয়োজনীয় করে তুমি আমাকে দুনিয়াতে রেখো না। তোমার দুনিয়াতে কোনও কাজেই যদি আমি না লাগি তাহলে শুধু শুধু এ জীবন বয়ে নেওয়ার কষ্টা তুমি আমায় আর দিও না। আমি হাদিসে নিজে পড়েছি, মৃত্যূ কামনাকরা তখন জায়েজ যদি বলা হয় হে আল্লাহ আমার প্রয়োজন যদি শেষ হয়ে যায় তাহলে আমাকে নিয়ে যাও। আমিতো আজ বড্ড বেমানান এই মিডিয়াতে। সবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ রোল আছে কিন্তু আমার নেই।একন এই বেঁচে থাকা তবে। আল্লাহ এই গভীর রাতে ২:৫১ মিনিটে গভীররাতে প্রার্থনা কবুল হয় শর্তে আমার আকুল আবেদন আমাকে তুমি নিয়ে যাও। প্রয়োজনহীন হয়ে একটি মুহূর্তও আমি থাকতে চাই না এই পৃথিবীতে। হয় আমাকে তুলে নাও নয়তো আমাকে তুমি প্রমাণ করার সুযোগ দাও যে তোমার কোনও সৃষ্টি অকাজের নয়, অবহেলার নয়। প্রত্যেকেরই সাধ্য আছে কিছু করার। প্রত্যেকেরই যোগ্যতা আছে পৃথিবীকে কিছূ দেবার।...হে আল্লাহ!অন্তত একটি কাজ দিয়ে হলেও তুমি প্রমাণ করে দাও এখানে আমি বেমানান নই, অথর্ব নই। আমারও গুরুত্ব অনেক! হে প্রভূ! তুমি আমাকে কবুল করো! বিশ্বাস করো অভিমান থেকে নয়, আমি আমার মন থেকেবলছি আমার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তুমি আমার মৃত্যু দাও।আমাকে সেখানে নিয়ে যাও যেখানে আমাকে দিয়ে বিশ্বের-মানুষের-সৃষ্টির-স্রষ্টার অশেষ কল্যাণ হবে। হে আল্লাহ! গৌরব সম্মান উপযুক্ততা নিয়ে বাঁচার যোগ্যতা দাও। করুণা নিয়ে যেন বাঁচতে না হয় প্রভূ!আমাকে তুমি পরিবর্তন করে দাও।আমাকে দিয়ে তুমি আমার প্রিয় মানুষদের আশা পূরণ করাও সারপ্রাইজিংভাবে। বিশেষকরে মনজু ভাইর মাঝে আশার সঞ্চালন করাও আমার ব্যাপারে। তাকে প্রকৃত আশ্বস্ত করার সকল যোগ্যতা আমাকে দাও।......৩:০৩
আমার অন্তরের সববেদনা আজ খুঁজে ফেরে সেই মানবরূপী মহাত্মাকে। যার ছায়াস্পর্শে এসে বড় বড় কাফিরেরা হলো বিনয়ী মুসলিম। শাহানশাহ রাজাধিরাজরা হলো অনুগত। ফুল পাখি নদীর পানি চাঁদের আলো, সূর্যছায়া সেবিত যাকে সে মানুষটি আজ নেই। আছে তার অনুগত কিছু বান্দাহ! যাদের মুখপানে চাইলে মনেপড়ে তাঁকে। এই মানুষটি যদি হয় এমন আপন আমার নবিজী তবে কেমন ছিলেন? তার খেতে বসা তার কথা তার অন্তরছোঁয়া গানের বাণী শুনে মনে হয় নবিজীকে চোখে দেখিনি, এইবুঝি তার ছাঁয়া!! ইচ্ছে করে সবটুকু শ্রদ্ধা ঢেলে দিয়ে সমর্পণ করি নিজেকে। কিন্তু আমি জানি আমার সে যোগ্যতাও নেই। মানুষ কেবল আমাকে ভুল বুঝতেই শিখেছ্।ে মানুষ আমাকে নিষ্ঠুর বলে। কেন বলে? আমি প্রায় প্রতিরাতে কাঁদতে কাঁদতে জেগে উঠি! কেন উঠি? এতো অনুশোচনার পরও সঠিক পথটি কেন আমি পাই না?কেন বারবার পঙ্কিলতা আমাকে জড়িয়ে রাখে? কেন এতো পাপ করতে ইচ্ছে করে? কেন ইচ্ছে করে স্বেচ্ছামৃত্যু পেতে? কেন জীবনের প্রতি এতো অনীহা?আল্লাহর কসম নবিজীকে ভালোবাসারমতো তৃপ্তি আর নেই কিছুতেই।সীরাতে সরওয়ারে আলম পড়তে পড়তে প্রতিটি মানুষ কেঁদে ফেলবে। যখন নবিজীকে মাটির নীচে রাখা হলো এই অংশটি যতোবার মনে পড়েছে খাঁখা করে উঠেছে বুক! উম্মতকে এতো গভীরভাবে ভালোবাসার পরও এই অকৃতজ্ঞ উম্মতেরা তার পথ ছেড়ে বিপথে যায়!হযরত আলী রাঃ আংটি পড়ে যাওয়ার অজুহাতে নবিজীকে শেষপর্যন্ত ছৃয়ে দেখেছে। কতো গভীর ছিল তাদের বন্ধন! একই নবীর উম্মত হয়ে আমরা কী হলাম?ওনামের সুর তুলে শুধু আমি চাই হে রাসুল নবিজী তোমায়... আমি কোরানের সুর মাঝে শুনেছি যে নাম....আযানেরও সুর মাঝে শুনেছি ও নাম...
আমার ভেতরের লুকিয়ে থাকা হীনম্মন্যতার যন্ত্রণা সারাণ আমাকে তাড়িয়ে ফেরে। কেন আমি এমন হলাম না অমন হতে পারলাম না। কেন অমুকের মতো সুন্দর গলা আল্লাহ আমাকে দিল না, কেন অমুকের মতো সম্মান জনপ্রিয়তা মূল্য আল্লাহ আমায় দিল না? এসব চিন্তায়, কষ্টে, হীনম্মন্যতায় আমি যে কী হতে চলেছি! কোথাও যদি এতটুকু অ্যাপ্রিশিয়েট পেতাম! যদি এমফিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার হয়ে, যদি ব্যাপক হিট কোনও অনুষ্ঠান করে মনজু ভাইকে দেখাতে পারতাম যে তারা আমাকে যতোটা ছোট অযোগ্য মূল্যহীন ভাবছে আমি ততটা মূল্যহীন নই। আমিও পারি কিছু করতে! যদি পারতাম তা প্রমাণ করতে! তাহলে প্রভূর কাছে আমার আর কোনও অভিযোগ থাকত না।
এইমাত্র আবিষ্কার করলাম আমার সব কষ্টের কারণ মনজু ভাই!সে আমাকে অনেক বড় করে ভেবেছিল হয়ত্ যখন লুফর-টুরা আমার নামে নেগেটিভ কথা বলত, তিনি কষ্ট পেতেন। আবিষ্কার করতে চেয়েছিলেন আমার মাঝেও এক্সকুসিভ কিছু। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হয়েছেন এবং ব্যর্থ হয়েছেন আমারই কারণে। আমি সত্যিই একটা অথর্ব! এখন মনজু ভাই আর আমাকে ভালোবাসে না। সে বিরক্ত ভীষণ আমার পারফর্মেন্সে! আরও একজন ব্যক্তি হতাশ! আমার ভূমিকায়। মাহবুব স্যার। আর কেউ কেউ আছে ভাণ করে আন্তরিকতার। “আমি অমুকের েেত্র আন্তরিক কিন্তু ছেলেটা অলস, অফিসে ঠিকমত আসে না। কোনও কাজ দিয়ে কোনও সুফল পাওয়া যায় না। এই ছেলেটাকে দয়া করাটাই আপনার ভুল হয়েছে মনজু ভাই।” আরেকজন আছে কৃত্রিম বিনয়ের মাধ্যমে নিজেকে ছোটকরে বলে আবার নিজেকেই ফুটিয়ে তোলে এবং অন্যকে খাটো করে চরমভাবে। সে কাউকে বাঁশ দিতে চাইলে তার প্রশংসা করে একগাদা তারপর এককলসী দুধের মধ্যে একফোঁটা চনা ঢেলে পুরো দুধটাই নষ্ট করে ফেলে। এটাই তার হিংস্র আনন্দ! একজন মানুষ চরম হিংসুক। সারণই সে কারও না কারও ভুল পায়। ছেলেগুলো যে খেঁটে মরে এই কথা সে কোনওদিনও বলবে না। তবে বলবে যখন কাউকে খারাপের শেষসীমায় পাঠাতে হবে তখন আর বাকীদের প্রশংসা করে সেই একজনকে এমনভাবে বীতশ্রদ্ধ করে তুলবে যে তার সম্বন্ধে সুধারণাপোষণকারীরা নিজের বোকামির জন্য লজ্জিত বোধ করবে। এমন দুজন মানুষের মাঝখানে পড়ে চিড়েচ্যাপ্টা হয়ে গেছি একথা যেমন সত্য তেমনি সত্য আমার ইগো প্রবলেমটা। আমার জেদ। আমার ভয়, সঙ্কোচ! হীনম্মন্যতা না পারার আফসোস এবং ােভ। আমি প্রতিনিয়ত ভাবি আমার অবস্থান কতো সামান্য। আর সবচে বেশি কষ্ট পাই যখন মনে হয় ;আজ মাইনে পেয়েও কতো বেশি অপ্রয়োজনীয় আমি! তখনই স্রষ্টার প্রতি চু আদ্র হয়Ñ হে আল্লাহ এমন অপ্রয়োজনীয় করে তুমি আমাকে দুনিয়াতে রেখো না। তোমার দুনিয়াতে কোনও কাজেই যদি আমি না লাগি তাহলে শুধু শুধু এ জীবন বয়ে নেওয়ার কষ্টা তুমি আমায় আর দিও না। আমি হাদিসে নিজে পড়েছি, মৃত্যূ কামনাকরা তখন জায়েজ যদি বলা হয় হে আল্লাহ আমার প্রয়োজন যদি শেষ হয়ে যায় তাহলে আমাকে নিয়ে যাও। আমিতো আজ বড্ড বেমানান এই মিডিয়াতে। সবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ রোল আছে কিন্তু আমার নেই।একন এই বেঁচে থাকা তবে। আল্লাহ এই গভীর রাতে ২:৫১ মিনিটে গভীররাতে প্রার্থনা কবুল হয় শর্তে আমার আকুল আবেদন আমাকে তুমি নিয়ে যাও। প্রয়োজনহীন হয়ে একটি মুহূর্তও আমি থাকতে চাই না এই পৃথিবীতে। হয় আমাকে তুলে নাও নয়তো আমাকে তুমি প্রমাণ করার সুযোগ দাও যে তোমার কোনও সৃষ্টি অকাজের নয়, অবহেলার নয়। প্রত্যেকেরই সাধ্য আছে কিছু করার। প্রত্যেকেরই যোগ্যতা আছে পৃথিবীকে কিছূ দেবার।...হে আল্লাহ!অন্তত একটি কাজ দিয়ে হলেও তুমি প্রমাণ করে দাও এখানে আমি বেমানান নই, অথর্ব নই। আমারও গুরুত্ব অনেক! হে প্রভূ! তুমি আমাকে কবুল করো! বিশ্বাস করো অভিমান থেকে নয়, আমি আমার মন থেকেবলছি আমার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে তুমি আমার মৃত্যু দাও।আমাকে সেখানে নিয়ে যাও যেখানে আমাকে দিয়ে বিশ্বের-মানুষের-সৃষ্টির-স্রষ্টার অশেষ কল্যাণ হবে। হে আল্লাহ! গৌরব সম্মান উপযুক্ততা নিয়ে বাঁচার যোগ্যতা দাও। করুণা নিয়ে যেন বাঁচতে না হয় প্রভূ!আমাকে তুমি পরিবর্তন করে দাও।আমাকে দিয়ে তুমি আমার প্রিয় মানুষদের আশা পূরণ করাও সারপ্রাইজিংভাবে। বিশেষকরে মনজু ভাইর মাঝে আশার সঞ্চালন করাও আমার ব্যাপারে। তাকে প্রকৃত আশ্বস্ত করার সকল যোগ্যতা আমাকে দাও।......৩:০৩
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন