ফেরার হয়ে এসো আমাদের মাঝে.....
সূর্যের মতো তীর্যক ভালোবাসা দেখাতে পারিনি বলে ভুল বুঝেছ বহুবার
অথচ শীতল ভালোবাসার করতলে হাত রেখেওতো কেউ কেউ
ভালোবাসার কথা বলে যায় জীবনভর! আমার নিস্পৃহতা
এমনই এক অসহায় কাব্য যাকে ভেঙে ফেলা যায় তবু খুলে ফেলা যায় না।
আমি নিজেওতো কতোবার চেয়েছি, পেরেছি কি? তোমার ভবিষ্যত আকাঙ্ক্ষা
এবং এই বর্তমানের সংঘাতময় আচরণের পিস্টনে তুলতুলে লেবুর ছালবাকলের মতো
ক্রমশ তেতো হয়ে উঠেছি আমি, আমার জীবন। ভাবতে সত্যিটা বলে একদিন
মুক্তি নেবে, আর আমাকে দিয়ে যাবে আঘাত! সত্যের আঘাত বড় নির্মম হয় জানি।
হঠাৎ তাই ঝড়ের মতোই কানে কানে বলে গেলে...সেই পরিচিত শত আকাঙ্ক্ষার
বাক্যটি....শুধু অপরিচিত ছিল তোমার ঠোটেঁর ভেজা স্পর্শ! যা কয়েকলক্ষ কেভি পাওয়ার বিদ্যুতবাহী ট্রান্সমিটারের মতো আমাকে ঘায়েল করে নিয়ে চলে সে কোন অতলে
যেখানে একবার তলিয়ে গেলে আর খুঁজে পায় না কোনও দিশারী নাবিক।
তবুও হয়ত পাবার কিছুটা আশা করা যেত, যদি না তুমি ডুবুরির
শেষ কাজটি করতে এভাবে! যেভাবে সমূদ্র টেনে নেয় আবক্ষ নদীর জল, মিশে যায় বৃষ্টিস্নাত শতধারা অববাহিকায়, যেন ছোট্টশিশুরা চায় না অন্য কিছু, শুধু লুটোপুটি
আর একাকার হয়ে মিশে যাওয়া। আমিকি তেমন কেউ? যাকে একবার ছুঁয়ে
পালিয়েছিলে তুমি অবলীলায়! আমি কি এমন কেউ যাকে
দূর থেকেও বারবার ছোঁয়া যায়? তোমার নিবদ্ধ চোখে যে জলটুকু বিছিয়েছিলে
তাতে আর যাই থাক মিথ্যে বলে কিছু ছিল না। তাই যতদূর যাও শুধু চেয়ে থাকি
যদিবা কখনো ফেরার হও, সূর্যের সবটুকু তেজ নি:শেষ করে
চাদেঁর শীতলতায় তোমাকে বুকে নিয়ে বাধবো অন্যঘর। জানি তুমি ফেরার হবে
ফেরার হবে ভেজা ঠোঁট আর তার ঐশ্বর্য, সবকিছু মাড়িয়ে, সব সুখ ছাড়িয়ে
ক্লান্তির অবকাশে আর শীতল ভালোবাসায়। যেখানে রক্ত নেই উদ্দাম নেই
ছিঁড়ে ফেলবার প্রবল বাসনা নেই, ঠক-জিতের স্বার্থপরতা নেই
সেই নির্জন প্রান্তরে, ধীর পদভারে, আরও ধীর ভালোবেসে, আরও ধীর
আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ক্রমশ তুমি এইখানে, ফেরার হয়ে এসো আমাদের মাঝে.....
অথচ শীতল ভালোবাসার করতলে হাত রেখেওতো কেউ কেউ
ভালোবাসার কথা বলে যায় জীবনভর! আমার নিস্পৃহতা
এমনই এক অসহায় কাব্য যাকে ভেঙে ফেলা যায় তবু খুলে ফেলা যায় না।
আমি নিজেওতো কতোবার চেয়েছি, পেরেছি কি? তোমার ভবিষ্যত আকাঙ্ক্ষা
এবং এই বর্তমানের সংঘাতময় আচরণের পিস্টনে তুলতুলে লেবুর ছালবাকলের মতো
ক্রমশ তেতো হয়ে উঠেছি আমি, আমার জীবন। ভাবতে সত্যিটা বলে একদিন
মুক্তি নেবে, আর আমাকে দিয়ে যাবে আঘাত! সত্যের আঘাত বড় নির্মম হয় জানি।
হঠাৎ তাই ঝড়ের মতোই কানে কানে বলে গেলে...সেই পরিচিত শত আকাঙ্ক্ষার
বাক্যটি....শুধু অপরিচিত ছিল তোমার ঠোটেঁর ভেজা স্পর্শ! যা কয়েকলক্ষ কেভি পাওয়ার বিদ্যুতবাহী ট্রান্সমিটারের মতো আমাকে ঘায়েল করে নিয়ে চলে সে কোন অতলে
যেখানে একবার তলিয়ে গেলে আর খুঁজে পায় না কোনও দিশারী নাবিক।
তবুও হয়ত পাবার কিছুটা আশা করা যেত, যদি না তুমি ডুবুরির
শেষ কাজটি করতে এভাবে! যেভাবে সমূদ্র টেনে নেয় আবক্ষ নদীর জল, মিশে যায় বৃষ্টিস্নাত শতধারা অববাহিকায়, যেন ছোট্টশিশুরা চায় না অন্য কিছু, শুধু লুটোপুটি
আর একাকার হয়ে মিশে যাওয়া। আমিকি তেমন কেউ? যাকে একবার ছুঁয়ে
পালিয়েছিলে তুমি অবলীলায়! আমি কি এমন কেউ যাকে
দূর থেকেও বারবার ছোঁয়া যায়? তোমার নিবদ্ধ চোখে যে জলটুকু বিছিয়েছিলে
তাতে আর যাই থাক মিথ্যে বলে কিছু ছিল না। তাই যতদূর যাও শুধু চেয়ে থাকি
যদিবা কখনো ফেরার হও, সূর্যের সবটুকু তেজ নি:শেষ করে
চাদেঁর শীতলতায় তোমাকে বুকে নিয়ে বাধবো অন্যঘর। জানি তুমি ফেরার হবে
ফেরার হবে ভেজা ঠোঁট আর তার ঐশ্বর্য, সবকিছু মাড়িয়ে, সব সুখ ছাড়িয়ে
ক্লান্তির অবকাশে আর শীতল ভালোবাসায়। যেখানে রক্ত নেই উদ্দাম নেই
ছিঁড়ে ফেলবার প্রবল বাসনা নেই, ঠক-জিতের স্বার্থপরতা নেই
সেই নির্জন প্রান্তরে, ধীর পদভারে, আরও ধীর ভালোবেসে, আরও ধীর
আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ক্রমশ তুমি এইখানে, ফেরার হয়ে এসো আমাদের মাঝে.....
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন