আজ কতোদিন পর কম্পিউটারে কিছু লিখতে বসলাম।
4 sep2009
আজ কতোদিন পর কম্পিউটারে কিছু লিখতে বসলাম। গত মংগলবার পহেলা সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে ৬০০০টাকা ঢেলে পিসিটাকে সুস্থ করলাম। প্রায় চারমাস পর হুটকরে কম্পিউটার ঠিক করতে যাওয়ার একটা কারণ কিন্তু আছে! সম্প্রতি একটা চায়নিজ মোবাইল কিনেছি। কেনার পর থেকেই বেচারা যা শুরু করেছে...চার্জ হতে চায় না। দুদিন পর ফেরৎ পাঠালাম। বাবু নামের দোকানী ছেলেটা ফেরৎ দেবার আশ্বাস দেয়, এবং গত শুক্রবার সে ফেরৎও দেয়; ঠিকঠাক করে কিন্তু বাসায় এনে দেখি তথৈবচ। বাবুকে আবার ফোনে জানালাম, সে আবার বলে নিয়ে যেতে। দুদিনপর পাখি গিয়ে মোবাইলটা ফেরৎ দিয়ে একই সেট আরেকটা নিয়ে আসে। কিন্তু সেটারও একই অবস্থা। চার্জ হচ্ছে দেখায় কিন্তু চার্জ হয় না।....পরদিন অফিসে নিয়ে গিয়ে কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে লাগিয়ে টেস্ট করে দেখি চার্জ হচ্ছে।...তারমানে তাকে এখন থেকে কম্পিউটার দিয়ে চার্জ করতে হবে?...পরদিন সকালে হুটকরে চলে গেলাম আইডিবি ভবনে। কতো দোয়াদরুদ যে পড়ছি...এদিকে পরীক্ষা চালানো হচ্ছে পিসির উপর...আর আমার মনে হচ্ছে আমার অতি আপনজনের অপারেশন চলছে। আমি পায়চারী করছি আর ভাবছি কখন বলে দেবে যে এইটা নষ্ট ...গতবার যেমন আমাকে চমকে দিয়ে বলে ফেলল হার্ডিস্ক নষ্ট! আমি কোনওভাবে মেনে নিতে পারিনি হার্ডিস্ক নষ্ট! এবারও ঘণ্টাদুয়েক চেষ্টার পর বলে দিল মাদার বোর্ড নষ্ট...আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম! কিন্তু কিছু করার নেই। মাদারবোর্ড ram ,আর কিবোর্ড মিলিয়ে ৬০০০টাকার দেনদরবার করে পিসি নিয়ে ফিরলাম। এখন পিসি এবং মোবাইল দুটোই সুস্থ।
অবশ্য অফিসে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় এখন আর বাসায় এসে খুব একটা পিসিতে বসতে ভালো লাগে না। গল্পসল্প লেখারও মুড পাই না। ওসব যেন চরম ফালতু কাজ। আমি এখন নিউজে কাজ করছি। কেমন করছি জানি না তবে সবাই বলছে বেশ ভালো হচ্ছে নাকি! সেদিন মনজু ভাইও বললো তোমার পারফর্মেন্সে আমিও খুব খুশি। তবে তার ব্যবহারে সেটা মনে হয়নি। তিনি যেন একটু বেশি মাত্রায় অন্যমানুষ হয়েগেছেন। ইদানীঙ তার এমন কিছু আচরণের কথা শুনতে পাচ্ছি যে এতো ভালোবাসার এবং শ্রদ্ধার মানুষটাকে ভুল বুঝতে শুরু করেছি। কী মানুষ কী হয়ে গেল? আসলে দুনিয়াবী মোহ কখন কাকে কীভাবে ছোবল দেবে তা কেউ বলতে পারে না।...হেদায়েতের পথে চিরকাল অটুট রাখার মালিক আল্লাহ সে কাকে কখন পথভ্রষ্ঠ করবেন না করবেন তা কেউ জানে না। মাহবুব স্যারও খুব অ্যাপ্রিশিয়েট করলেন। তাদের এ ভালোবাসা-মুল্যায়নটুকু ছিল আমার জীবনে চরম পাওয়া। গত দু’বছরে আমি তাদেরকে কোনও কাজ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারিনি। অবশ্য আমাকে প্রথম হাফেই খেলার মাঠ থেকে এক্সট্রা প্লেয়ার করে দিয়েছিল টুটুল আর লুৎফরের কুম্ভীরভালোবাসা। খেলতে না নেমে যতোই বাহাদুরি আর ব্যায়াম-কসরত দেখানো হোক তাতে ফলাফল শূন্য। আমাকে করে রাখা হয়েছিল সেরকম কিছু। কী অপ্রয়োজনীয় একটা কাজে বিনিয়োগ করতে হলো আমার এতাখানি সময়! আমি মহান আল্লাহর কাছে মিনতি করি, (এই পবিত্র রমজান মাসে) যাদের দুষ্টভালোবাসায় আমার এমন পরিণতি হয়েছিল আল্লাহ যেন তাদেরকে কুকুরের চেও অধম জীবনযাপন উপহার দেন। সেই সাথে মনের গভীর থেকে প্রার্থনা জানাই আমার ভাইয়া মজিবুর রহমান মনজুর জন্য। যার ভালোবাসা শেষমেস আমার একটা গতি করতে পেরেছে। সে নিজে থেকেই সিলেক্ট করলেন আমার জন্য নিউজরুম এডিটর কাজটা! কেন করলেন? তিনি কি বুঝতেন কী অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে শিডিউলের ভারটি আমি বহন করছি গাধার মতো! “এমন পরিচয় হীন কাজ আর কতোদিন করবা?” তার এই উপলব্ধির জন্য কৃতজ্ঞ থাকবো চিরদিন। শিডিউলের এই সামান্য কাজটির জন্য যে আল্লাহ আমাকে পাঠাননি শেষমেস এই উপলব্ধি-বোধ তাদের হয়েছে । অনেক জল্পনা-কল্পনা টেনশন উৎকণ্ঠা শেষে এক বৃহস্পতিবারে নিউজরুম এডিটর হিসেবে প্রথম প্যাকেজ বানাই বরিশালের বিএম কলেজের উপর। স্ক্রিপ্ট দেখে দেয় ভাইয়া। তারপর আর কেউ দেখে না। সিএনই বলে আর দেখতে হবে না।...ভয়েস চেক করার জন্য পাঠায় আবু হানিফা ভাইকে। ম্যাজিস্ট্রেটের মতো গটগটকরে হেটেঁ চলেন তিনি। আমার বুক কাপেঁ...কী কমেন্ট করে কে জানে...কারণ বরাবরই আমার ক্ষেত্রে কিছু মানুষ অবিচারমূলক কমেন্ট করে।....আবু হানিফা ভাই চেক করে এসে বলেন খুব ভালো ভোকাল, উচ্চারণ খুব সুন্দর। কোনও সমস্যা নাই।...সিএনই বলে ওকে..ডান। এর কদিন পরই আবার একটা রিপোর্ট নিয়ে প্রশংসা করেন সিএনই। সবার সামনে। সেদিন অবস্থানটা বেশ খানিকটা ওপরে উঠে গিয়েছিল। আবার সেদিনই একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে সাক্ষাতকার দিতে গিয়েছিলাম ...তারাও আমার প্রেজেন্টশনে খুব খুশি। স্বয়ং ভিসি স্যার উল্টো রিকোয়েস্ট করেন ক্লাস নিতে।....
ঠিক এমনি মুহূর্তে জীবনে নেমে এলো আবার একটা নেতিবাচক প্রভাব। বর্ষপুর্তির অনুষ্ঠানে আমার ফানকরে বলা কথাটা হয়ে যায় খুবই খারাপ অর্থের। সেই ইস্যুতে এডিটর মাসুম বিল্লাহ আমাকে চাপের মুখে রাখতে শুরু করে। যার নিজেরই দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি চলে গিয়েছিল তার এহেন বাহাদুরী আচরণে বুঝলাম এখানেও টুটুলের প্রেতাত্মা বা ছায়া আছে। কপাল আরকি! মাসুম বিল্লাহ সবাইকে জানিয়ে দেয় আমার প্রতি বিশেষ নজর রাখতে, কোনও প্যাকেজ যেন না করতে পারি...ইত্যাদি।
সেদিন একটা প্যাকেজ করে জমা দেই; মাসুম বিল্লাহ লিংক থেকে আমার নাম কেটে দেয়, ব্যাপারটা জানতে পারি মানিকভাইর কাছ থেকে। সে বলে রিপোর্টে আপনার নাম দেননি? আমি বলি- দিয়েছিতো!...তারপর রানডাউনে দেখি সত্যি আমার নাম নেই। খুব খারাপ লাগে ...ভাবতে থাকি ...কাজ ছেড়ে চলে যাবো তবু মাসুম বিল্লাহদের অত্যাচার সহ্য করবো না।... সালেক ভাইকে বলে নাম যুক্ত করি। আস্থাভাজনদের জানাই ব্যাপারটা। ভাইয়াকে বলি। ও সঙ্গে সঙ্গে মাসুম বিল্লাহর সাথে কথা বলে....তারপর থেকে মাসুম বিল্লাহর শ্যেনদৃষ্টি কিছুটা কমেছে বলে মনে হলেও বেশি পণ্ডিতির প্রবৃত্তিটা রয়েই গেলো।...নিজে যা লেখে তাতে বানান ভুল চৌত্রিশটা আর অন্যের সাথে আজাইরা পণ্ডিতি দেখায়। একটা স্ক্রিপ্ট হাতে পড়লে কাটতে কাটতে এমনদশা করে....যে এরচে না লিখে হুবহু কপি দেওয়া ভালো ছিল। তার আচরণের ধরন দেখলে মনে হয় নিউজ কেবল সেই বোঝে আর কেউ বোঝে না। অথচ বাকীরা, জয়েন্ট নিউজ এডিটররা তেমন কোনও কাটছাট ছাড়াই স্ক্রিপ্ট ছেড়ে দেন। এবং তাতে প্রশংসাও হয়। আল্লাহই জানে এই পঁচা শামুকটা আর কী ক্ষতি করে।...তবে সর্বোপরি মহান আল্লাহর কাছে রেখে দেই সব বিচার! আসল বিচারের মালিকতো তিনিই!
আজ কতোদিন পর কম্পিউটারে কিছু লিখতে বসলাম। গত মংগলবার পহেলা সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে ৬০০০টাকা ঢেলে পিসিটাকে সুস্থ করলাম। প্রায় চারমাস পর হুটকরে কম্পিউটার ঠিক করতে যাওয়ার একটা কারণ কিন্তু আছে! সম্প্রতি একটা চায়নিজ মোবাইল কিনেছি। কেনার পর থেকেই বেচারা যা শুরু করেছে...চার্জ হতে চায় না। দুদিন পর ফেরৎ পাঠালাম। বাবু নামের দোকানী ছেলেটা ফেরৎ দেবার আশ্বাস দেয়, এবং গত শুক্রবার সে ফেরৎও দেয়; ঠিকঠাক করে কিন্তু বাসায় এনে দেখি তথৈবচ। বাবুকে আবার ফোনে জানালাম, সে আবার বলে নিয়ে যেতে। দুদিনপর পাখি গিয়ে মোবাইলটা ফেরৎ দিয়ে একই সেট আরেকটা নিয়ে আসে। কিন্তু সেটারও একই অবস্থা। চার্জ হচ্ছে দেখায় কিন্তু চার্জ হয় না।....পরদিন অফিসে নিয়ে গিয়ে কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে লাগিয়ে টেস্ট করে দেখি চার্জ হচ্ছে।...তারমানে তাকে এখন থেকে কম্পিউটার দিয়ে চার্জ করতে হবে?...পরদিন সকালে হুটকরে চলে গেলাম আইডিবি ভবনে। কতো দোয়াদরুদ যে পড়ছি...এদিকে পরীক্ষা চালানো হচ্ছে পিসির উপর...আর আমার মনে হচ্ছে আমার অতি আপনজনের অপারেশন চলছে। আমি পায়চারী করছি আর ভাবছি কখন বলে দেবে যে এইটা নষ্ট ...গতবার যেমন আমাকে চমকে দিয়ে বলে ফেলল হার্ডিস্ক নষ্ট! আমি কোনওভাবে মেনে নিতে পারিনি হার্ডিস্ক নষ্ট! এবারও ঘণ্টাদুয়েক চেষ্টার পর বলে দিল মাদার বোর্ড নষ্ট...আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম! কিন্তু কিছু করার নেই। মাদারবোর্ড ram ,আর কিবোর্ড মিলিয়ে ৬০০০টাকার দেনদরবার করে পিসি নিয়ে ফিরলাম। এখন পিসি এবং মোবাইল দুটোই সুস্থ।
অবশ্য অফিসে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ায় এখন আর বাসায় এসে খুব একটা পিসিতে বসতে ভালো লাগে না। গল্পসল্প লেখারও মুড পাই না। ওসব যেন চরম ফালতু কাজ। আমি এখন নিউজে কাজ করছি। কেমন করছি জানি না তবে সবাই বলছে বেশ ভালো হচ্ছে নাকি! সেদিন মনজু ভাইও বললো তোমার পারফর্মেন্সে আমিও খুব খুশি। তবে তার ব্যবহারে সেটা মনে হয়নি। তিনি যেন একটু বেশি মাত্রায় অন্যমানুষ হয়েগেছেন। ইদানীঙ তার এমন কিছু আচরণের কথা শুনতে পাচ্ছি যে এতো ভালোবাসার এবং শ্রদ্ধার মানুষটাকে ভুল বুঝতে শুরু করেছি। কী মানুষ কী হয়ে গেল? আসলে দুনিয়াবী মোহ কখন কাকে কীভাবে ছোবল দেবে তা কেউ বলতে পারে না।...হেদায়েতের পথে চিরকাল অটুট রাখার মালিক আল্লাহ সে কাকে কখন পথভ্রষ্ঠ করবেন না করবেন তা কেউ জানে না। মাহবুব স্যারও খুব অ্যাপ্রিশিয়েট করলেন। তাদের এ ভালোবাসা-মুল্যায়নটুকু ছিল আমার জীবনে চরম পাওয়া। গত দু’বছরে আমি তাদেরকে কোনও কাজ দিয়ে সন্তুষ্ট করতে পারিনি। অবশ্য আমাকে প্রথম হাফেই খেলার মাঠ থেকে এক্সট্রা প্লেয়ার করে দিয়েছিল টুটুল আর লুৎফরের কুম্ভীরভালোবাসা। খেলতে না নেমে যতোই বাহাদুরি আর ব্যায়াম-কসরত দেখানো হোক তাতে ফলাফল শূন্য। আমাকে করে রাখা হয়েছিল সেরকম কিছু। কী অপ্রয়োজনীয় একটা কাজে বিনিয়োগ করতে হলো আমার এতাখানি সময়! আমি মহান আল্লাহর কাছে মিনতি করি, (এই পবিত্র রমজান মাসে) যাদের দুষ্টভালোবাসায় আমার এমন পরিণতি হয়েছিল আল্লাহ যেন তাদেরকে কুকুরের চেও অধম জীবনযাপন উপহার দেন। সেই সাথে মনের গভীর থেকে প্রার্থনা জানাই আমার ভাইয়া মজিবুর রহমান মনজুর জন্য। যার ভালোবাসা শেষমেস আমার একটা গতি করতে পেরেছে। সে নিজে থেকেই সিলেক্ট করলেন আমার জন্য নিউজরুম এডিটর কাজটা! কেন করলেন? তিনি কি বুঝতেন কী অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে শিডিউলের ভারটি আমি বহন করছি গাধার মতো! “এমন পরিচয় হীন কাজ আর কতোদিন করবা?” তার এই উপলব্ধির জন্য কৃতজ্ঞ থাকবো চিরদিন। শিডিউলের এই সামান্য কাজটির জন্য যে আল্লাহ আমাকে পাঠাননি শেষমেস এই উপলব্ধি-বোধ তাদের হয়েছে । অনেক জল্পনা-কল্পনা টেনশন উৎকণ্ঠা শেষে এক বৃহস্পতিবারে নিউজরুম এডিটর হিসেবে প্রথম প্যাকেজ বানাই বরিশালের বিএম কলেজের উপর। স্ক্রিপ্ট দেখে দেয় ভাইয়া। তারপর আর কেউ দেখে না। সিএনই বলে আর দেখতে হবে না।...ভয়েস চেক করার জন্য পাঠায় আবু হানিফা ভাইকে। ম্যাজিস্ট্রেটের মতো গটগটকরে হেটেঁ চলেন তিনি। আমার বুক কাপেঁ...কী কমেন্ট করে কে জানে...কারণ বরাবরই আমার ক্ষেত্রে কিছু মানুষ অবিচারমূলক কমেন্ট করে।....আবু হানিফা ভাই চেক করে এসে বলেন খুব ভালো ভোকাল, উচ্চারণ খুব সুন্দর। কোনও সমস্যা নাই।...সিএনই বলে ওকে..ডান। এর কদিন পরই আবার একটা রিপোর্ট নিয়ে প্রশংসা করেন সিএনই। সবার সামনে। সেদিন অবস্থানটা বেশ খানিকটা ওপরে উঠে গিয়েছিল। আবার সেদিনই একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে সাক্ষাতকার দিতে গিয়েছিলাম ...তারাও আমার প্রেজেন্টশনে খুব খুশি। স্বয়ং ভিসি স্যার উল্টো রিকোয়েস্ট করেন ক্লাস নিতে।....
ঠিক এমনি মুহূর্তে জীবনে নেমে এলো আবার একটা নেতিবাচক প্রভাব। বর্ষপুর্তির অনুষ্ঠানে আমার ফানকরে বলা কথাটা হয়ে যায় খুবই খারাপ অর্থের। সেই ইস্যুতে এডিটর মাসুম বিল্লাহ আমাকে চাপের মুখে রাখতে শুরু করে। যার নিজেরই দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি চলে গিয়েছিল তার এহেন বাহাদুরী আচরণে বুঝলাম এখানেও টুটুলের প্রেতাত্মা বা ছায়া আছে। কপাল আরকি! মাসুম বিল্লাহ সবাইকে জানিয়ে দেয় আমার প্রতি বিশেষ নজর রাখতে, কোনও প্যাকেজ যেন না করতে পারি...ইত্যাদি।
সেদিন একটা প্যাকেজ করে জমা দেই; মাসুম বিল্লাহ লিংক থেকে আমার নাম কেটে দেয়, ব্যাপারটা জানতে পারি মানিকভাইর কাছ থেকে। সে বলে রিপোর্টে আপনার নাম দেননি? আমি বলি- দিয়েছিতো!...তারপর রানডাউনে দেখি সত্যি আমার নাম নেই। খুব খারাপ লাগে ...ভাবতে থাকি ...কাজ ছেড়ে চলে যাবো তবু মাসুম বিল্লাহদের অত্যাচার সহ্য করবো না।... সালেক ভাইকে বলে নাম যুক্ত করি। আস্থাভাজনদের জানাই ব্যাপারটা। ভাইয়াকে বলি। ও সঙ্গে সঙ্গে মাসুম বিল্লাহর সাথে কথা বলে....তারপর থেকে মাসুম বিল্লাহর শ্যেনদৃষ্টি কিছুটা কমেছে বলে মনে হলেও বেশি পণ্ডিতির প্রবৃত্তিটা রয়েই গেলো।...নিজে যা লেখে তাতে বানান ভুল চৌত্রিশটা আর অন্যের সাথে আজাইরা পণ্ডিতি দেখায়। একটা স্ক্রিপ্ট হাতে পড়লে কাটতে কাটতে এমনদশা করে....যে এরচে না লিখে হুবহু কপি দেওয়া ভালো ছিল। তার আচরণের ধরন দেখলে মনে হয় নিউজ কেবল সেই বোঝে আর কেউ বোঝে না। অথচ বাকীরা, জয়েন্ট নিউজ এডিটররা তেমন কোনও কাটছাট ছাড়াই স্ক্রিপ্ট ছেড়ে দেন। এবং তাতে প্রশংসাও হয়। আল্লাহই জানে এই পঁচা শামুকটা আর কী ক্ষতি করে।...তবে সর্বোপরি মহান আল্লাহর কাছে রেখে দেই সব বিচার! আসল বিচারের মালিকতো তিনিই!
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন